
ডাকাতের কবল থেকে রক্ষায় চরউমদ’বাসীর মানববন্ধন




এতে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন সরকার, ইউসুফ বেপারী ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্য মোসাম্মৎ সেরাতুন নেছা।
ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন সরকার বক্তব্যে বলেন, সরদার আবু সাইদ একজন চিহ্নিত ডাকাত সরদার। নৌ পথে পুলিশের তালিকায় ও একাধিক ডাকাতির মামলায় তার নাম আছে। সম্প্রতি সে ডাকাতির করতে গিয়ে এক ডাকাত সদস্যকে আহত অবস্থায় রেখে আসায় তার মৃত্যু হয়। এরপর সে গ্রেফতার হয়। বর্তমানে জামিনে এসে সে আবারও নিরীহ মানুষের উপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালাচ্ছে। এলাকাবাসী তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। ডাকাতের কারণে মেঘনা নদীতে সাধারণভাবে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। আমরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
আরেক ইউপি সদস্য ইউসুফ বেপারী বক্তব্যে বলেন, চরউমদ বাজারের নীরিহ দুই ভাই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বাদল খান ও হৃদয় খানকে ব্যাপক মারধর করে আহত করেছে। কারণ তার ডাকাতির বিষয়ে স্থানীয় লোকজন তাদের দোকানে বসে কেন আলাপ করেছে। এই কারণে তাদের উপর নির্যাতন চালায়। এসব ঘটনায় স্থানীয় লোকজন প্রতিবাদ করায় সে উল্টো এলাকার লোকজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। আমরা তার ও তার সহযোগীদের বিষয়ে মোহনপুর নৌ ফাঁড়ি পুলিশকে জানিয়েছি। ফাঁড়ির ইনচার্জ মনিরুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং আহতদেরকে দেখেছেন। প্রশাসনের নিকট আমাদের দাবী আমাদের এই এলাকা ডাকাত সরদার নাইম ও তার সহযোগীদের হাত থেকে রক্ষায় কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করে।
এছাড়াও মানববন্ধনে অংশগ্রহনকারী নারী-পুরুষরা নিরীহ লোকজনের উপর ডাকাত দলের নির্যাতন ও অত্যাচার বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
বুধবার দুপুরে ইউনিয়নের চরউমদ বাজার এলাকায় স্থানীয় শতাধিক নারী-পুরুষ এই মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশগ্রহন করে।
ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন সরকার বক্তব্যে বলেন, সরদার আবু সাইদ একজন চিহ্নিত ডাকাত সরদার। নৌ পথে পুলিশের তালিকায় ও একাধিক ডাকাতির মামলায় তার নাম আছে। সম্প্রতি সে ডাকাতির করতে গিয়ে এক ডাকাত সদস্যকে আহত অবস্থায় রেখে আসায় তার মৃত্যু হয়। এরপর সে গ্রেফতার হয়। বর্তমানে জামিনে এসে সে আবারও নিরীহ মানুষের উপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালাচ্ছে। এলাকাবাসী তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। ডাকাতের কারণে মেঘনা নদীতে সাধারণভাবে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। আমরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
আরেক ইউপি সদস্য ইউসুফ বেপারী বক্তব্যে বলেন, চরউমদ বাজারের নীরিহ দুই ভাই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বাদল খান ও হৃদয় খানকে ব্যাপক মারধর করে আহত করেছে। কারণ তার ডাকাতির বিষয়ে স্থানীয় লোকজন তাদের দোকানে বসে কেন আলাপ করেছে। এই কারণে তাদের উপর নির্যাতন চালায়। এসব ঘটনায় স্থানীয় লোকজন প্রতিবাদ করায় সে উল্টো এলাকার লোকজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। আমরা তার ও তার সহযোগীদের বিষয়ে মোহনপুর নৌ ফাঁড়ি পুলিশকে জানিয়েছি। ফাঁড়ির ইনচার্জ মনিরুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং আহতদেরকে দেখেছেন। প্রশাসনের নিকট আমাদের দাবী আমাদের এই এলাকা ডাকাত সরদার নাইম ও তার সহযোগীদের হাত থেকে রক্ষায় কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করে।
এছাড়াও মানববন্ধনে অংশগ্রহনকারী নারী-পুরুষরা নিরীহ লোকজনের উপর ডাকাত দলের নির্যাতন ও অত্যাচার বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

